১৯৭১ সলের রক্তে ঝরা দিনগুলোতে মুক্তি ও মিত্রবাহিনীর যৌথ আক্রমনে হানাদার মুক্ত হয়েছিল বরিশালের বিভিন্ন অঞ্চল। তারই ধারাবাহিকতায় হিজলা এলাকা হানাদার মুক্ত হয়েছিল ৪ ডিসেম্বর। মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনীর যৌথ অভিযানে ওইদিন হানাদারদের বিরুদ্ধে আক্রমন পরিচালনা করে। মিত্রবাহিনীর ৯ নম্বর সেক্টরের মেজর জেনারেল আর.ডি বিহারের নেতৃত্বে বৃহত্তরবরিশালে এই অভিযান পরিচালিত হয়। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযদ্ধে হিজলা থানায় পাক সেনারা বিশাল বড় একটি বোম ফেলায় হিজলা থানার পাশে সেই বোমে সেখানে বড় একটি গর্ত হয়ে যায় । তবে ৭১ এর যুদ্দের সময় হিজলা থানায় তেমন কোন অরাজকাতা ঘটাইতে পারেনি পাক সেনারা । এই এলাকার মুক্তিযোদ্দারা বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছিল বাংলাদেশকে মুক্ত করার জন্য । ৭১ সালে হিজলার মানুষ তথা আপামর জনসাধারন অর্থনৈতিক ভাবে অনেক ক্ষতি গ্রস্থ হয়েছিল।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস